২ মিনিটে একজন কিশোর বা কিশোরীর এইচআইভি

কিশোর বাংলা প্রতিবেদন: জাতিসংঘ শিশু তহবিলইউনিসেফের প্রতিবেদন বলছে, এইডসের কারণে ২০১৮ থেকে ২০৩০ সালের মধ্যে প্রায় লাখ ৬০ হাজার কিশোরকিশোরীর মৃত্যু হতে পারে

এই সময়ে এইচআইভি প্রতিরোধ, পরীক্ষানিরীক্ষা চিকিৎসা প্রকল্পে বাড়তি বিনিয়োগ করা না হলে প্রতিদিন ৭৬ জন কিশোরকিশোরীর মৃত্যু হবে বর্তমানে প্রতি মিনিটে একজন কিশোর বা কিশোরী এইচআইভি আক্রান্ত হচ্ছে

নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত ইউনিসেফের নতুন এক প্রতিবেদনে তথ্য দেওয়া হয়েছে প্রতিবেদনে এইচআইভি সংক্রমণ এইডসসম্পর্কিত মৃত্যু কমানোয় ধীরগতির তথ্যের প্রেক্ষাপটে কিশোরকিশোরীদের চিকিৎসা প্রতিরোধমূলক কর্মসূচি জোরদার করার আহ্বান জানিয়েছে ইউনিসেফ

শিশু, এইচআইভি এইডস: ২০৩০ সালের বিশ্বশীর্ষক ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জনসংখ্যা বৃদ্ধির বর্তমান ধারা বজায় থাকলে এইচআইভিতে আক্রান্ত ১৯ বছর বয়সীদের সংখ্যা ২০৩০ সালের মধ্যে আনুমানিক লাখ ৭০ হাজারে পৌঁছাবে

এইডসসম্পর্কিত কারণে মারা যাওয়া শিশু কিশোরকিশোরীদের সংখ্যা ভবিষ্যতে কমবে বর্তমানের লাখ ১৯ হাজার থেকে ২০৩০ সালে তা ৫৬ হাজারে নেমে আসবে তবে এই কমার হার খুবই ধীরগতির, বিশেষ করে কিশোরকিশোরীদের ক্ষেত্রে

প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, ২০৩০ সালের মধ্যে জীবনের প্রথম দশকে নতুন করে এইচআইভিতে আক্রান্ত শিশুদের সংখ্যা কমে অর্ধেকে নেমে আসবে তবে নতুন করে এইচআইভিতে আক্রান্ত ১০ থেকে ১৯ বছর বয়সী কিশোরকিশোরীর সংখ্যা কমবে মাত্র ২৯ শতাংশ এইডসসম্পর্কিত কারণে ১৪ বছরের কম বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে মৃত্যুর হার ৫৭ শতাংশ কমবে বলে ধারণা করা হচ্ছে, যেখানে ১৫১৯ বছর বয়সীদের মৃত্যুর হার কমবে ৩৫ শতাংশ